How to get কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা patch 1.2 apk for pc

How to get কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা patch 1.2 apk for pc


কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা.apk 1.2
Name: কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা.apk
ID: com.cavemansapp.kismisusages
Version: 1.2
Size: 0 Mb



কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা Screen Preview

How to install কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা 1.2 unlimited apk for android
How to download কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা 1.2 unlimited apk for pc
How to mod কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা lastet apk for laptop

How to setup কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা apk for android

- For Android 4.0 or higher:
Please to Settings, look down to Security, and select Unknown sources. Choosing this choice will enable to install apps download from the internet.
- For devices running on lower Android 4.0:
Please go to Settings - open the Applications option, and select Unknown sources, click OK on the popup alert.

কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা Details

খাবারে স্বাদ কিংবা সুন্দরের জন্যে আমরা সাধারণত কিশমিশ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা জানি না যে কিশমিশে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। শুধু কিশমিশ না, কিশমিশ মেশানো পানি খেলেও তার রয়েছে নানা উপকারিতা। কিশমিশের পানি খেলে লিভারে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয় যার দরুন শরীরের অভ্যন্তরে দ্রুত রক্ত পরিশোধন হতে থাকে। এক সপ্তাহ কিশমিশের পানি পান করলে পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে, পেটের গন্ডগোল থাকবে না সেইসঙ্গে ভরপুর শক্তি পাবেন। এছাড়া কিশমিশ হার্টকে ভালো রাখে এবং ক্ষতিকারক যে কোলেস্টেরল রয়েছে তা দূর করে।

রক্ত পরিষ্কার করতে কিডনির পাশাপাশি লিভারকেও ভালোভাবে কা�� করতে হবে। তাই লিভার ও কিডনির সমস্যা হলে, ক্ষতিকারক পদার্থ শরীরে জমতে শুরু করে আমাদের অসুস্থ করে তোলে। তাই লিভার ও কিডনিকে সবসময় চাঙ্গা রাখতে হবে। কিশমিশ ভেজানো পানি সেই কাজটাই ভালোভাবে করে। যার দরুণ হজমশক্তিও বাড়ে। এবার আসুন কিশমিশের কিছু উপকারী গুন সম্পর্কে জেনে নেই।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখেঃ
নিয়মিত কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ বয়সে দৃষ্টিহীন হওয়ার সম্ভবনা কমে যায়। পাশাপাশি কিশমিশে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্ষতিকারক ফ্রি-রেডিকেলস ধ্বংস করে চোখকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।

রক্তশূন্যতা রোধ করেঃ
রক্তে লৌহের পরিমাণ কম হলে অবশাদ, দুর্বলতা, হতাশায় ভুগতে পারেন, ব্যহত হতে পারে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে লৌহ আছে যা রক্তশূণ্যতায় ভোগা রোগির খুবই উপকারি। এছাড়া রক্ত ও লোহিত কণিকা তৈরি জন্য দরকার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও কপার, যা কিশমিশে থাকে। এককাপ কিশমিশ ৬মি.গ্রা. লৌহের যোগান দেয়, যা প্রতিদিনের লৌহের চাহিদার ১৭ শতাংশ পূরণ করত পারে।

ভালো রাখে মুখের স্বাস্থ্যঃ
ক্যান্ডির মতো দাঁতে লেগে থাকেনা কিশমিশ, ফলে থাকে না ক্যাভিটি তৈরির আশঙ্কা। বরং কিশমিশের পাইথোনিউট্রিয়েন্ট, অলিয়ানলিক এসিড নামে পরিচিতি যা ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি দাঁতের ক্যাভিটি ধ্বংস করে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

হাড় সুস্থ রাখেঃ
আজকাল অস্টিওপোরোসিস রোগে অনেকেই ভুগে থাকেন। হাড়ের এই রোগ প্রতিরোধ করতে বোরন নামের খনিজ পদার্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর কিশমিশ বোরনের অন্যতম উৎস। বোরনে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম— যা হাড় গঠনের পাশাপাশি শরীরে টেসটোসটেরন এবং ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

অ্যাসিডিটি স্বাভাবিক করেঃ
অতিরিক্ত অ্যাসিডিটি বা রক্ত দুষিত হওয়াকে বলে অ্যাসিডোসিস, যা থেকে আরথ্রাইটিস, চামড়া রোগ, হৃদরোগ এবং ক্যান্সার হতে পারে। অ্যান্টাসিডস হিসেবে পরিচিতি দুটি উপাদান ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম শরীরের ক্ষরীয়ভাব স্বাভাবিক করে অ্যাসিডোসিসের হাত থেকে বাঁচায়। আর এই উপাদানগুলো কিশমিশে রয়েছ।

আঁশে পূর্ণঃ
কোলোরেক্টাল ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকার জন্য যারা খ্যাদ্যাভ্যাসে আঁশযুক্ত খাদ্য রাখতে চান তাদের জন্য কিশমিশ হতে পারে আদর্শ খাবার। কারণ এক টেবিল-চামচ কিশমিশ আপনাকে দিতে পারে এক গ্রাম হজম সহায়ক আঁশ।

অ্যান্টি কোলেস্টের উপাদানঃ
কিশমিশে কোলেস্টেরলের পরিমাণ শূন্য। শুধু তাই নয়, এতে আছে অ্যান্টি কোলেস্টেরল উপাদান যা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। এছাড়া কিশমিশে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার যকৃত থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সহায়তা করে। এককাপ কিশমিশ থেকে ৪ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাওয়া যায়। তাছাড়া কিশমিশে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পলিফেনল কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে এনজাইম শোষণ করা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে।

মস্তিষ্কের খাদ্যঃ
কিশমিশে থাকা বোরন মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া বোরন মনোযোগ বৃদ্ধি, চোখের সঙ্গে হাতের সামঞ্জস্য বাড়ানো স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে। একশ গ্রাম কিশমিশ থেকে ২.২ মি.গ্রা. বোরন পাওয়া যায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ
বিষাক্ত পদার্থ দূর করে রক্ত শুধু পরিষ্কারই করে না, পাশাপাশি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে কিশমিশ। মূলত কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সাধারণত উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম শরীরে রক্তচাপ বাড়ায়। কিশমিশ শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

যেভাবে তৈরি করবেন কিশমিশের পানিঃ

২ কাপ পানি (৪০০ এমএল) ও ১৫০ গ্রাম কিশমিশ লাগবে। কি ধরনের কিশমিশ কিনছেন, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। খুব চকচক করছে, এমন কিশমিশ কিনবেন না। তাতে কেমিক্যাল মেশানো থাকে। চেষ্টা করুন গাঢ় রঙের কিশমিশ কিনতে। তাও এমন কিশমিশ নিতে ���বে যা খুব শক্তও না আবার একদম নরম তুলতুলেও না। কিশমিশগুলোকে ভালো করে কয়েক বার ধুয়ে নিন। এরপর একটি পাত্রে দু-কাপ পানি দিয়ে রাতভর কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে কিশমিশ ছেকে নিয়ে সেই পানিটা হালকা গরম করে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট অন্য কিছু খাবেন না।

What's new in কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা 1.2


কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা | 2 Reviewers | | Rating: 2

Download কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা 1.2 mod APK





Search terms:
How to download কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা lastet apk for bluestacks
How to use কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা mod apk
How to mod কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা 1.2 apk
How to get কিশমিশ মেশানো পানির উপকারিতা unlimited apk

Previous Post
Next Post